বায়ান্নর দিনগুলো রচনার সৃজনশীল প্রশ্ন

বায়ান্নর দিনগুলো রচনার সৃজনশীল প্রশ্ন

১। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মোহনী ক্ষমতা ছিল অসাধারণ। তাঁর সম্মোহনী ক্ষমতা এত প্রখর ছিল যে, কেউ তাঁর সংস্পর্শে এসে মন্ত্রমুগ্ধের মতো আপন হয়ে যেত। এটা একটা অদ্ভুত গুণ ছিল তাঁর। পরিচিত মানুষের নাম মনে রাখতে পারতেন। অনুগত প্রায় সকলকেই নাম ধরে ডাকতেন। এ কারণে সবাই তাঁকে নিজের মানুষ মনে করত। মানুষকে এভাবে কাছে নেয়ার ক্ষমতা কজন নেতার মধ্যে থাকে?

ক. বেলুচি কারা?

খ. পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দিয়েছিল কেন?

গ. উদ্দীপকটি ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার সঙ্গে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ?

ঘ. “সবাই তাঁকে নিজের মানুষ মনে করত”- উদ্দীপকের এ কথাটি দ্বারা ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এক বিরল গুণ তুলে ধরা হয়েছে।”- মন্তব্যটির যৌক্তিকতা তুলে ধর।

 

২। ভাষা আন্দোলনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। আজন্ম মাতৃভাষাপ্রেমী এই মহান নেতা ১৯৪৭ সালে ভাষা আন্দোলনের সূচনাপর্ব এবং পরবর্তী সময় আইনসভার সদস্য হিসেবে এবং রাষ্ট্রপতি হিসেবে বাংলা। ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় আত্মনিয়োগ করেন। তিনি মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত বাংলা ভাষার উন্নয়ন ও বিকাশে কাজ করে গেছেন এবং বাংলা ভাষা ও বাংলা ভাষাভাষীদের দাবির কথা বলে গেছেন।

ক. কী খেয়ে বঙ্গবন্ধু অনশন ভঙ্গ করেন?

খ. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন কেন? গ. উদ্দীপকে ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার কোন দিকটি উদ্ভাসিত? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকটি ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার ব্যাপকতাকে ধারণ করতে পারেনি।” মন্তব্যটির সত্যতা যাচাই কর।

বায়ান্নর দিনগুলো রচনার সৃজনশীল প্রশ্ন

৩। নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর নেতৃত্বে শৃঙ্খলিত দশা থেকে মুক্তির সংগ্রামে জনগণকে সংগঠিত করেন। ফলে বর্ণবাদী শাসকগোষ্ঠী তাঁকে ২৭ বছর কারাবন্দি করে রাখে। এর মধ্যে ১৮ ১৮ বছর নির্জন রোবেন আইল্যান্ডের ৮ ফুট বাই ৮ ফুট আয়তনের একটি ক্ষুদ্র কারা প্রকোষ্ঠে তাঁকে অন্তরীণ করে রাখা হয়েছিল। তাঁর দল আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (এএনসি), অন্যতম দল প্যান-আফ্রিকানিস্ট কংগ্রেসসহ (পিএসি) সর্বস্তরের জনগণের সংগ্রাম ও আন্তর্জাতিক জনমতের চাপে বর্ণবাদী শ্বেতাঙ্গ সরকার ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৯০ তারিখে ৭১ বছর বয়সী ম্যান্ডেলাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।

ক. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কত মাস পর সেই পুরনো জায়গায় ফিরলেন?

খ. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কারাগারের নির্জন প্রকোষ্ঠের দিনগুলোর কথা মনে পড়ল কেন? বুঝিয়ে দাও।

গ. নেলসন ম্যান্ডেলা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে বৈসাদৃশ্য নিরূপণ কর।

ঘ. “দেশের শোষিত মানুষের মুক্তির সংগ্রামের দিক থেকে নেলসন ম্যান্ডেলা এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন অভিন্ন ব্যক্তিত্ব।”- মন্তব্যটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।

 

৪। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। নামটির সঙ্গে অবিভাজ্য বিশেষণ ‘মজলুম জননেতা’। কিন্তু কেন এ বিশেষণ? বাঙালির দুঃখ-দুর্দশার চিরসাথি যে তিনি! কৃষক শ্রমিক মেহনতি মানুষের যেখানে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে সেখানে সংগ্রামের বাণী ছড়িয়েছেন তিনি। জেল জুলুম তুলিয়াকে তুচ্ছ করে গেয়েছেন জীবনের জয়গান।

ক. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাতার নাম কী?

খ. “সরকারের হুকুমেই আপনাদের চলতে হয়।” কাদের এবং কেন হুকুম মানার কথা বলা হচ্ছে? ব্যাখ্যা কর।

গ. ভাসানী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মিল কোথায়?

ঘ. সাধারণ মানুষের পক্ষে যারা দাঁড়ান তারা সকলে মজলুম (নির্যাতিত)। কেন এ মন্তব্য; অনুচ্ছেদ এবং ‘বায়ান্নর দিনগুলো’র আলোকে লেখ।

 

৫। ১৯৬৯ সালের ২০ জানুয়ারি, ছাত্র বিক্ষোভের তৃতীয় দিবস। ঐদিন ঢাকায় ছাত্রজনতার ওপর পুলিশের জুলুম চূড়ান্ত পর্যায়ে উপনীত হয়। ছাত্রদের এক মিছিলের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায় পুলিশ। ক্রমান্বয়ে এ ছাত্র আন্দোলন একটি গণ-অভ্যুত্থানে পরিণত হয়। শেষ পর্যন্ত এ গণবিক্ষোভকে দমন করার জন্য শাসকগোষ্ঠী সামরিক বাহিনীকে তলব করে।সেনাবাহিনী এদেশের বিভিন্ন স্থানে গুলি চালিয়ে জনগণের এই দুর্বার আন্দোলনকে স্তব্ধ করে দিতে চায়। কিন্তু বাংলার জনগণ তা রুখে দেয়।

ক. বাঙালির মুক্তির সনদ হিসাবে খ্যাত কী?

খ. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসহযে অসহযোগ আন্দোলনের উদ্দীপকে বাংলার মানুষের ওপর সামরিক বাহিনীর যে দমন-পীড়ন বর্ণিত ডাক দেন কেন?

গ. ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার আলোকে তার চিত্র অঙ্কন কর।

ঘ. বায়ান্নর রাজনৈতিক বীজমন্ত্র ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানের প্রেরণার উৎস- মূল্যায়ন কর।

 

৬। মামুন সাহেব গণমানুষের আন্দোলন-সংগ্রামের সারথি। শাসকের জুলুম-নিপীড়নের বিরুদ্ধে সর্বদা সোচ্চার তিনি। বারবার তাই ক্ষমতাসীনদের রক্তচক্ষুর ভয়াল দৃষ্টিতে পড়তে হয়েছে তাঁকে। স্বাস্থ্যও ভেঙে পড়েছে তাঁর। সর্বশেষ গ্রেপ্তার হওয়ার দিন জনগণের উদ্দেশে বলেন- “আমাকে আপনারা ক্ষমা করবেন, আপনাদের প্রাণ দিয়ে ভালোবাসি। তাই ছেড়ে যেতে কষ্ট হচ্ছে। আর হয়তো কোনোদিন দেখা হবে না। তবু কোনো কষ্ট নেই আমার। আমি সুখী এজন্য যে, জীবনটা মানুষের কল্যাণে ব্যয় করার সুযোগ পেলাম। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন।”

ক. ভিক্টোরিয়া পার্কের বর্তমান নাম কী?

খ. ১৯৫২ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জেলগেটে আনা হয়েছিল কেন? বুঝিয়ে দাও।

গ. উদ্দীপকের মামুন সাহেবের চরিত্রের সাথে ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চরিত্রের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকগুলো মূল্যায়ন কর।

ঘ. “উদ্দীপক ও ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় মহান নেতার মানবিক বোধের পরিচয় পাওয়া যায়।” উক্তিটির যথার্থতা নিরূপণ কর।

 

৭। দিন-রাত সেখানে থমকে ছিল। অন্ধকার জেলের পাথরদেয়ালে কেঁদে ফেরে তাঁর নির্বাক দৃষ্টি। তবুও মানুষের তরে মুক্তির লাল সূর্য আনতে আশার দীপ জ্বেলে রাখেন হৃদয়ের গহনে। রাখেন নিপীড়িত, নিগৃহীত, কালো মানুষের জন্য ভালোবাসা। ২৭টি বছর জেলে থেকেও মানুষের হৃদয়ে বর্ণবাদমুক্ত বিশ্ব গড়ার প্রেরণা জাগিয়েছিলেন নেলসন ম্যান্ডেলা। তিনি সাম্যের প্রতীক, সত্যের প্রতীক, ন্যায্য অধিকার আদায়ে সংগ্রামীর এক কিংবদন্তি।

ক. ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় বর্ণিত মহিউদ্দিন সাহেব কোন রোগে ভুগছিলেন? করেছিলেন কেন? বুঝিয়ে দাও।

খ. ফরিদপুর জেলে স্থানান্তরের প্রাক্কালে বঙ্গবন্ধু সময়ক্ষেপণ করার চেষ্টা করেছেন?

গ. উদ্দীপকের নেলসন ম্যান্ডেলা ও ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাদৃশ্য কোথায়? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও নেলসন ম্যান্ডেলা উভয়েই মানুষের মুক্তির জন্য জেল খেটেছেন।”- মূল্যায়ন কর।

 

৮। রেডিওর ঘোষণা শোনামাত্রই ছেলেরা সবাই দলে দলে ক্লাস থেকে, হল থেকে বেরিয়ে বটতলায় জড়ো হতে শুরু করেছে। আমি যখন পৌঁছলাম, তখনো ছেলেরা পিলপিল করে আসছে চারদিক থেকে। মনে হল সমুদ্রের ঢেউ এসে আছড়ে পড়ছে বটতলায়। ইয়াহিয়ার ঘোষণার এক ঘণ্টার মধ্যে পঞ্চাশ যাট হাজার লোক বাঁশের লাঠি আর রড ঘাড়ে নিয়ে পূর্বাণীর সামনে সবগুলো রাস্তা জ্যাম করে ফেলল। সেকি স্লোগান। পাকিস্তানি ফ্লাগ আর জিন্নার ছবিও পুড়িয়েছে। শেখ তক্ষুনি সাংবাদিকদের ডেকে ঘোষণা দিলেন হরতালের আর ৭ মার্চ রেসকোর্স মিটিংয়ের।

ক. ‘গ্লুরিসিস’ কী?

খ. খয়রাত হোসেন কে? তাঁর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

গ. “ছেলেরা পিলপিল করে আসছে চারদিক থেকে।”- বিষয়টি ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনায় কীভাবে প্রতিফলিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “মূলত উদ্দীপকের প্রেক্ষাপট ও বিষয় ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার সঙ্গে একই সূত্রে গাঁথা”- উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।

 

৯। দেশে ফিরেই না। কেননা ৯ দীর্ঘ ৫ বছর পর ইউছুফ আলী সৌদি আরব থেকে দেশে ফিরেছে। আদরের মেয়ে মুন্নিকে খুঁজতে থাকে। কিন্তু মুন্নি লজ্জায় বাবার কাছে আসে সে কখনো তার বাবাকে দেখেনি। তার বাবা যখন বিদেশ যায় তখন সে তার মায়ের গর্ভে। একসময় মুন্নি মায়ের কানে কানে বলে, মা, উনি কি আমার আব্বা? তার মা মাথা নেড়ে উত্তর দেয়, হ্যাঁ, উনিই তোমার আব্বা। এখন আব্বার কাছে যাও।

ক. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কী খেয়ে অনশন ভেঙেছিলেন?

খ. “জীবনে আর দেখা না হওয়ার সম্ভাবনার কথা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কেন বলেছিলেন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকের মুন্নি ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার কোন চরিত্রের কথা মনে করিয়ে দেয়? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “সন্তান হলো প্রতিটি পিতার অমূল্য ধন’- উদ্দীপক ও ‘বায়ান্নর দিনগুলো” রচনার আলোকে বিশ্লেষণ কর।

 

১০। একটু পরে পেছনে ফিরে দেখি, রেণু হাঁপাতে হাঁপাতে আমাদের দিকে ছুটে আসছে। যা ভেবেছিলাম, দৌড়ে এসে তপুর হাত চেপে ধরলো রেণু। কোথায় যাচ্ছ তুমি? বাড়ি চলো। পাগল নাকি, তপু হাতটা ছাড়িয়ে নিল। তারপর বললো, তুমিও চলো না আমাদের সাথে। না, আমি যাব না, বাড়ি চলো। রেণু আবার হাত ধরলো ওর। কী বাজে বকছেন। রাহাত রেগে উঠল এবার, বাড়ি যেতে হয় আপনি যান। ও যাবে না। মুখটা ঘুরিয়ে রাহাতের দিকে ক্রুদ্ধ দৃষ্টিতে এক পলক তাকালো রেণু। তারপর কাঁদো গলায় বলল, দোহাই তোমার, বাড়ি চলো। মা কাঁদছেন।

ক. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানরা রাত কয়টার সময় স্টেশনে এসেছিলেন?

খ. মহিউদ্দিনের নামে স্লোগান না দেওয়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খারাপ লাগে কেন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকের তপু চরিত্রের সংগ্রামী চেতনা ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার কোন চরিত্রের সঙ্গে সমসূত্রতা স্থাপন করেছে? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের রেণু ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রী চরিত্রের প্রতিরূপ- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

 

১১। ১৯৭১ সালে দেশকে স্বাধীন করার জন্য যুদ্ধে যেতে চায় রুমী। কিন্তু রুমীর মা প্রথমে তাকে বাধা দিয়ে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে বলেন। কিন্তু রুমী তার আদর্শ থেকে সরে আসতে নারাজ। তাই সে বলে, পড়াশোনা শিখে হয়তো বড় হতে পারব কিন্তু দেশের এ দুর্যোগময় মুহূর্তে যদি যুদ্ধে না যাই, তবে কোনোদিন দেশের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারব না। মায়ের অনুমতিতে যুদ্ধে যায় রুমী। যুদ্ধ শেষে রুমী ভীষণ আহত হয়ে প্রায় অর্ধমৃত অবস্থায় বাড়ি ফিরলে তাকে দেখে তার মা-বাবা কান্নায় ভেঙে পড়েন। বিলাপ করতে থাকেন।

ক. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কখন ফরিদপুর পৌঁছেছিলেন?

খ. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাশতা করতে যাওয়ার উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকের রুমীর মধ্যে ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ কোন বৈশিষ্ট্য প্রকাশ ঘটেছে ব্যাখ্যা দাও?

মানব-কল্যাণ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন