পয়লা বৈশাখ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন

পয়লা বৈশাখ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন

১। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিল সমগ্র জাতি। তারা ধর্ম-বর্ণ-জাতি ভুলে গিয়ে একই জাতীয়তাবোধে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল। বাঙালি জাতির এ অস্তিত্বরক্ষার লড়াইয়ে নেতৃত্বে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ঐ সময় বাংলার মানুষ হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ- খ্রিষ্টান ছিল না। তাদের একটা পরিচয় ছিল যে তারা বাঙালি। তারা এক হয়ে পাকিস্তানিদের কাছ থেকে ছিনিয়ে এনেছিল স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য।

ক) কবীর চৌধুরী কোন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।

খ) সাম্রাজ্যবাদবিরোধী চেতনা বলতে কী বোঝায়?

গ) উদ্দীপকটিতে বাঙালি জাতির যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।

ঘ) বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে পয়লা বৈশাখের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু- বিশ্লেষণ কর।

২। বাংলা নববর্ষ সম্পর্কে শ্রেণি শিক্ষক পাঠদান কালে নববর্ষের সংস্কৃতির তাৎপর্য সম্পর্কে বলছিলেন। তিনি বলেন, বাংলা নববর্ষ আমাদের জাতিসত্তার পরিচয় বহন করে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে পালিত হয় পয়লা বৈশাখ। আমাদের ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতির চেতনাকে আমরা প্রত্যক্ষ করি এ অনুষ্ঠানে। নববর্ষের সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে আমরা আমাদের জীবনবাদী ও কল্যাণধর্মী রূপটিকে খুঁজে পাই।

ক) ‘নওরোজ’ শব্দের অর্থ কী?

খ) হালখাতার আয়োজন করা হয় কেন?

গ) উদ্দীপকের বক্তব্য ‘পয়লা বৈশাখ’ রচনাটির যে দিকটি উন্মোচন করে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ) আমাদের সাংস্কৃতিক ক্ষুধা নিবারণে পয়লা বৈশাখ কতটুকু ভূমিকা রাখতে পারে বলে তুমি মনে কর? আলোচনা কর।

 

৩। হালখাতা গ্রামবাংলার একটা পরিচিত শব্দ। হালখাতা হলো দেনা-পাওনা মেটানোর একটা উৎসব। গ্রামবাংলার মানুষ বেশির ভাগই কৃষক। ধানের মৌসুমে তারা নগদ টাকা হাতে পায়। বাকি বছর বিশেষ টাকা থাকে না। মহাজনদের কাছে তাদের যে ঋণ হয়, ধানের মৌসুমে তা শোধ করে। বৈশাখের প্রথম দিন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মহাজনরা মিঠাই-মণ্ডা রাখে। আর দেনাদাররা আসে ঋণ পরিশোধ করতে। ঋণ পরিশোধ করার পর মহাজন তাদেরকে মিষ্টিমুখ করায়। মূলত সারা বাংলার এ আনন্দ অনুষ্ঠান উদ্যাপন হয়।

ক) ‘নওরোজ’ অর্থ কী?

খ) ‘সব সংস্কৃতিতে এতেই নববর্ষ উদ্যাপনের প্রথা প্রচলিত আছে’- ব্যাখ্যা কর।

গ) পয়লা বৈশাখ প্রবন্ধের সাথে উদ্দীপকের মিল চিহ্নিত কর।

ঘ) “উদ্দীপকটি ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের আংশিক ভাব ধারণ করে, সমগ্রভাব নয়”- উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।

 

৪। রহিম মিঞার দোকানে আজ রংয়ের মেলা। আদর-আপ্যায়ন চলছে। যে খরিদ্দার আসছে, তাকেই মিষ্টি খেতে দেওয়া হচ্ছে। এমন দৃশ্য দেখে সাবু অবাক। কারণ সে আগে কখনো এমনটি দেখেনি। রাস্তায় বেবিয়ে দেখল রং- বে-রংয়ের পসরার মেলা। সাবুর বাবা বলল আজ পয়লা বৈশাখ তাই এতসব আয়োজন।

ক) ‘নওরোজ’ শব্দটি কে ব্যবহার করেছেন?

খ) নববর্ষ আজ কেন শহরকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে? আলোচনা কর।

গ) উদ্দীপকে ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের কোন দিকের প্রতিফলন দেখা যায়? বর্ণনা কর।

ঘ) উদ্দীকে ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের প্রতিফলন থাকলেও তা লেখকের চেতনাকে ধারণ করতে পারেনি’। মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

 

৫। নববর্ষ দিনে আজ চিত্তে বাজে গভীর সংগীত নূতন উঠিছে ক্ষুরি দেশে দেশে জাগিছে সুন্দর।নবশ্যাম তৃণ দলে তরু শিরে কাঁপে থরতর নবীনের আবির্ভাব স্পর্শ করি অন্তর নিভৃত।

ক) বাংলা নববর্ষকে এদেশের জনগণের নওরোজ বলে উল্লেখ করেছেন কে?

খ) সুদূর প্রাচীনে নববর্ষ উদ্যাপনের সাথে কৃষি সমাজের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য থাকার কারণ কী?

গ) উদ্দীপকের সাথে ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের সাদৃশ্য নির্ণয় কর।

ঘ) “উদ্দীপকটি ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের একটি বিশেষ দিককে প্রতিকায়িত করেছে”- মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

পয়লা বৈশাখ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন

৬। সেই বাংলাদেশে ছিল সহস্রের একটি কাহিনি

কোরানে পুরাণে শিল্পে, পালা-পার্বণের ঢাকে ঢোলে

মাঠে ঘাটে শ্রমসঙ্গী নানা জাতি ধর্মের বসতি

চিরদিন বাংলাদেশ-

ক) ‘আইন-ই-আকবরী’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?

খ) ‘মায়ার কজঝটিজাল যাক দূরে যাক-‘ উক্তি দ্বারা লেখক চেয়েছেন?

গ) উদ্দীপকের মূল বক্তব্যে ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের ফুটে ওঠা দিকটি কী প্রকাশ করতে ব্যাখ্যা।

ঘ) উদ্দীপকটি বাঙালি জাতীয়তাবোধের সমগ্র অংশকে ধারণ করতে পেরেছে কি? যৌক্তিক বিশ্লেষণ কর।

 

৭। শেরে বাংলা একে ফজলুল হক ৫৪-এর বিজয়ের পর বাংলা নববর্ষের ছুটি।শেরে বাংলা একে দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেজ বেশি সিভিন স্থায়ী জামান। মোটা ছিল বাঙালির এক তাৎপর্যপূর্ণ দিন। কিন্তু তা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। সেটা ছিল বাঙািিদয়ে সামরিক শাসন জারি করে পাকিস্তান সরকার। সে আমলে আমরা বাংলা নববর্ষ পালিত হয়নি।

ক) ‘শভিনিস্টিক’ এর মানে কী?

খ) ‘তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে’- এর অর্থ বুঝিয়ে লেখ। গ) ফজলুল হকের ভূমিকার সাথে ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।

ঘ) পয়লা বৈশাখ প্রবন্ধের মূলভাবের অনুসারী বলা যায়? উদ্দীপককের যুক্তিসহ বিশ্লেষণ কর।

 

৮। আব্দুল্লাহ গত বছর এস এস সি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়ে ভেঙে পড়ে। কিন্তু শ্রদ্ধেয় গুরুজনেরা তাকে বোঝায়- সামনের বার ভালো করার জন্য অতীতেত দুঃখ-কষ্ট, জ্বালা-যন্ত্রণা ভুলে যাও। নতুন করে আবার জীবন শুরু কর। নিজেকে নতুনভাবে উপস্থাপন কর। সামনের নতুন বছর হোক তোমার জন্য মঙ্গলকর।

ক) কবীর চৌধুরী কত সালে স্নাতক পাস করেন?

খ) ‘পয়লা বৈশাখ’ শুধু হিন্দু-মুসলমানের উৎসব নয় কেন?

গ) উদ্দীপকের বিষয় ভাবনার সাথে ‘পয়লা বৈশাখ’ রচনার কোন দিকের মিল রয়েছে- আলোচনা কর।

ঘ) উদ্দীপকের আবহ ‘পয়লা বৈশাখ’ রচনার আংশিক প্রতিফলন মাত্র- স্বীকার কর কী? যৌক্তিক বিশ্লেষণ কর।

 

৯। কাঁচপুর গ্রামের মানুষ ইদানিং পাশ্চাত্য সংস্কৃতির কবলে পড়েছে।তথ্যপ্রযুক্তি ও যান্ত্রিক সভ্যতার কারণে মানুষ গ্রামীণ লোক সাহিত্য ও সার্বজনীন উৎসব থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ঐ গ্রামের মানুষ পয়লা বৈশাখ অনুষ্ঠানে ব্যান্ডশো পার্টি করে এবং পান্তা-ইলিশের পরিবর্তে চিকেন ফ্রাই খায়।

ক) কবীর চৌধুরী সারা জীবন কীসের জন্য সংগ্রাম করেছেন?

খ) ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা কর।

গ) উদ্দীপকের বিষয় ভাবনা ‘পয়লা বৈশাখ’ রচনার কাদের প্রতিনিধিত্ব করে- আলোচনা কর।

ঘ) পাশ্চাত্য সভ্যতা ও অর্থনৈতিক কারণে ‘পয়লা বৈশাখের ইমেজ দিনে দিনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে- উদ্দীপক ও উক্ত রচনার আলোকে বিশ্লেষণ কর।

 

১০। পার্বত্য চট্টগ্রামের তিনটি প্রধান সম্প্রদায়ের মূল উৎসবের প্রথম অক্ষর নিয়ে ‘বৈসাবি’ শব্দটি নির্মিত। এর পেছনে যে মহৎ উদ্দেশ্য আছে, সেটি হলো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি এবং বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা। পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ববোধ বর্ষবরণকেন্দ্রিক উৎসবগুলোর অন্যতম প্রধান লক্ষ্য।

ক) আবুল ফজল রচিত গ্রন্থের নাম কী?

খ) ‘নাগরিক বুর্জোয়া বিলাস ও ফ্যাশন’-এর কবল থেকে পয়লা বৈশাখকে রক্ষা করা প্রয়োজন কেন?

গ) চেতনাগত দিক দিয়ে বৈসাবি ও পয়লা বৈশাখ উৎসবের অভিন্নতা ব্যাখ্যা কর।

ঘ) পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ববোধ বর্ষবরণকেন্দ্রিক উৎসবগুলোর অন্যতম প্রধান লক্ষ্য- উদ্দীপক ও ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।

 

১১। আজ বাংলা নববর্ষ। তাই সৃজন ও শিপলুর মনে সে কী আনন্দ। আজকের দিনকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য তারা দুজন পাজামা ও পাঞ্জাবি পরে চলে যায় রমনার বটমূলে। সেখানে হাজারো মানুষের আগমন ঘটে। ধনী-গরিব, হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান সবাই সেজেছে নতুন সাজে। এরপর তারা যায় বৈশাখী মেলায়। মেলা হতে সৃজন ও শিপলু নিজের বাড়ির জন্য কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস ক্রয় করে।

ক) কবীর চৌধুরী কী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন?

খ) পাকিস্তানিরা ধর্মের নামে নৃশংসতা চালিয়েছিল কেন?

গ) উদ্দীপকে ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।

ঘ) উদ্দীপকটি ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের সমগ্র অংশকে প্রকাশ করতে পেরেছে কি? যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ।

 

১২৷ কণা বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনে সবসময় ব্যতিক্রমধর্মী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। তাই সে মনস্থির করে, এবারের নববর্ষে একটি পার্টি দেবে। পার্টিটা হবে একেবারে আধুনিক। পাশ্চাত্য সংস্কৃতির ঢঙে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপন করে কণা পার্টিতে নতুন মাত্রা যোগ করতে চায়। কিন্তু তার পিতামাতা মনেপ্রাণে বাঙালি তাই তারা কণাকে বাধা দেয়। কণা তাদের কোনো বাধা মানতে চায় না।

ক) ‘শভিনিস্টিক’ শব্দের অর্থ কী?

খ) রাখিবন্ধন অনুষ্ঠান বলতে কী বোঝায়?

গ) উদ্দীপকের কণার মানসিকতায় যে বিষয়টি অনুপস্থিত তা ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।

ঘ) রচনার মানসিকতা পরিবর্তনে পয়লা বৈশাখ ‘প্রবন্ধটি কতখানি অর্থবহ-যৌক্তিক মত দাও।

 

১৩। ‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা, রসের আবেশ রাশি, শুষ্ক করি দাও আসি, আনো আনো আনো তব প্রলয়ের শাঁখ, এসো, এসো, এসো হে বৈশাখ।’

ক) পয়লা বৈশাখের ঐতিহ্য কেমন?

খ) ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বলতে কী বোঝায়?

গ) উদ্দীপকটি ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের যে দিকটিকে তুলে ধরে তা বিশ্লেষণ কর।

ঘ) উদ্দীপকে উল্লিখিত দিকটি কী ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের মূল উপজীব্য? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা দাও।

 

জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তরঃ-

১ . নববর্ষ উদ্যাপনের মাধ্যমে বাঙালির কোন চেতনাকে তুলে ধরে? উত্তরঃ- নববর্ষ উদ্যাপনের মাধ্যমে বাঙালির জাতীয়তাবাদী চেতনাকে তুলে ধরে।

২ . বাংলা নববর্ষ বাঙালির কীসের পরিচয়?

উত্তরঃ- বাংলা নববর্ষ বাঙালির স্বতন্ত্র সংস্কৃতির পরিচয়।

৩. পয়লা বৈশাখকে কোন অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে হবে?

উত্তরঃ- পয়লা বৈশাখকে বুর্জোয়া বিলাস ও ফ্যাশনের অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে হবে।

৪. বৃহত্তর জনজীবনের সঙ্গে কাদের রাখিবন্ধন করতে হবে?

উত্তরঃ- বৃহত্তর জনজীবনের সঙ্গে শ্রমজীবী মানুষের অন্তরসত্তার ‘রাখিবন্ধন করতে হবে।

৫. বাংলার কোন উৎসব বিশেষভাবে ঐতিহ্যমণ্ডিত?

উত্তরঃ- বাংলা নববর্ষ বাংলার ঐতিহ্যমণ্ডিত উৎসব।

৬. শ্রেণিগত অবস্থান দূর করে কোন উৎসব?

উত্তরঃ- শ্রেণিগত অবস্থান দূর করে পয়লা বৈশাখ।

৭. পয়লা বৈশাখ কেমন হওয়া উচিত?

উত্তরঃ- পয়লা বৈশাখ ধর্মনিরপেক্ষ হওয়া উচিত।

৮. বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব কোনটি?

উত্তরঃ- বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব বাংলা নববর্ষ।

৯. ‘আইন-ই-আকবরী’ বইটি কত বছর আগের লেখা?

উত্তর: ‘আইন-ই-আকবরী’ বইটি সাড়ে তিনশ বছর আগের লেখা।

১০. ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের শেষ বাক্য কী?

উত্তর: ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধের শেষ বাক্য-‘জয় পয়লা বৈশাখ’।

১১. বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনের ঐতিহ্যটি কেমন?

উত্তর: বাংলা নববর্ষ উদ্যাপনের ঐতিহ্যটি সুপ্রাচীন ও গৌরবমণ্ডিত।

১২. নববর্ষের সঙ্গে কোন সমাজের যোগসূত্র অবিচ্ছেদ্য ছিল?

উত্তর: নববর্ষের সঙ্গে কৃষি সমাজের যোগসূত্র ছিল অবিচ্ছেদ্য।।

১৩. কোন কোন ধর্মের লোক নববর্ষ পালন করত?

উত্তর: হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টানসহ সব ধর্মের লোক বাংলা নববর্ষ পালন করত।

১৪. আবুল ফজল রচিত কোন গ্রন্থের কথা ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধে বলা হয়েছে?

উত্তর : আবুল ফজল রচিত ‘আইন-ই-আকবরী’ গ্রন্থের কথা ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধে বলা হয়েছে।

১৫. কত বছর আগে বিখ্যাত ঐতিহাসিক আবুল ফজল বাংলা নববর্ষ নিয়ে মন্তব্য করেছেন?

উত্তর: সাড়ে তিনশ বছরের বেশি আগে বিখ্যাত ঐতিহাসিক আবুল ফজল বাংলা নববর্ষ নিয়ে মন্তব্য করেছেন।

১৬. ‘রিং আউট দি ওল্ড, রিং ইন দি নিউ’ -এই উক্তিটি কার?

উত্তর: ‘রিং আউট দি ওল্ড, রিং ইন দি নিউ’-এই উক্তিটি টেনিসনের।

১৭ . ‘রিং হ্যাপি বেলস্ অ্যাক্রস দি- শূন্যস্থানে কী বসবে?

উত্তর: রিং হ্যাপি বেলস অ্যাক্রস দি ‘স্নো’ বসবে।

১৮ . টেনিসন, ‘রিং আউট দি ওল্ড’ কবিতাটি কাকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন?

উত্তর : টেনিসন ‘রিং আউট দি ওল্ড’ কবিতাটি পয়লা জানুয়ারিকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন।

১৯. ঐতিহাসিক আবুল ফজল বাংলা নববর্ষকে কী বলে উল্লেখ করেছেন?

উত্তর: আবুল ফজল বাংলা নববর্ষকে এদেশের জনগণের নওরোজ বলে উল্লেখ করেছেন।

২০. কত সালে উপমহাদেশ বিভক্ত হয়?

উত্তর: ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ বিভক্ত হয়।

২১. শ্রেণিগত অবস্থান দূর করে কোন উৎসব?

উত্তর: শ্রেণিগত অবস্থান দূর করে পয়লা বৈশাখ।

২২. নববর্ষ উদ্যাপনের রীতি-প্রকৃতি ও পদ্ধতি-প্রকরণের মধ্যে কী আছে?

উত্তর: নববর্ষ উদ্যাপনের রীতি-প্রকৃতি ও পদ্ধতি-প্রকরণের মধ্যে তারতম্য আছে।

২৩. রবীন্দ্রনাথ ‘এসো, এসো, এসো হে বৈশাখ’ কবিতাটি কাকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন?

উত্তর : রবীন্দ্রনাথ ‘এসো, এসো, এসো হে বৈশাখ’ কবিতাটি পয়লা বৈশাখকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন।

২৪. গ্রাম-নগর নির্বিশেষে বাংলার সব মানুষ কোন উৎসবে সোৎসাহে যোগ দিত?

উত্তর : গ্রাম-নগর নির্বিশেষে বাংলার সব মানুষ বাংলা নববর্ষের উৎসবে সোৎসাহে যোগ দিত।

২৫. উপমহাদেশ বিভক্তির পর কোন দেশের জন্ম হয়?

উত্তর: উপমহাদেশ বিভক্তির পর ভারত ও পাকিস্তানের জন্ম হয়।

২৬. নববর্ষ উদ্যাপনে ব্যবসায়ীরা কী অনুষ্ঠান করে?

উত্তর: নববর্ষ উদ্যাপনে ব্যবসায়ীরা হালখাতা ও মিষ্টি বিতরণ অনুষ্ঠান করে।

২৭. কাদের মধ্যে বুর্জোয়া বিলাস ও ফ্যাশনের প্রভাব দেখা যায়?

উত্তর:- মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত নাগরিকের মধ্যে বুর্জোয়া বিলাস ও ফ্যাশনের প্রভাব দেখা যায়।

২৮. নববর্ষের সঙ্গে কোন সমাজের যোগসূত্র অবিচ্ছেদ্য ছিল?

উত্তর: নববর্ষের সঙ্গে কৃষি সমাজের যোগসূত্র ছিল অবিচ্ছেদ্য।

২৯. পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানের প্রাণকেন্দ্র কোথায়?

উত্তর: পয়লা বৈশাখ অনুষ্ঠানের প্রাণকেন্দ্র গ্রামবাংলা।

৩০. ‘দি ইয়ার ইজ গোয়িং, লেট হিম গো’ এটি কোন প্রবন্ধ থেকে নেওয়া হয়েছে?

উত্তর: ‘দি ইয়ার ইজ গোয়িং, লেট হিম গো’ -এটি ‘পয়লা বৈশাখ’ প্রবন্ধ থেকে নেওয়া হয়েছে।

কম্পিউটারের কয়েকটি ব্যবহার লিখ