|

ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করা যায়, বিস্তারিত জেনে নিন

Table of Contents

ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করা যায়, বিস্তারিত জেনে নিন

সময়ের সাথে যেমন যুগের রূপান্তর ঘটে, তেমনি আমাদের কাজেও এসেছে পরিবর্তন।অনলাইনে আমরা বেশিরভাগ সময় কাঁটাই, ফোন নিয়ে মানুষ সবচেয়ে ব্যস্ত।এই টেকনোলজির দুনিয়াই মোবাইল দিয়ে কেউ কেউ কর্ম করছে।মাসে হয়তো হাজার টাকার আয়ের উৎস তার ছোট্ট ফোনটি।এখন মূল কথা পোষ্টে আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো।যদিও অনেক বর্তমানে এবিষয়ে একটু হলেও অতীত অবগত রয়েছেন।তারপরেও কিছু অজানা তথ্য হয়তো আমার ছোট লেখায় তুলতে সক্ষম হতে পারি।

পৃথিবীর অধিকাংশ উন্নতির দেশগুলো অনলাইনভিত্তিক কাজ করতে পছন্দ করছে।তারা আরো উন্নত করে তুলছে নিজেদের রাষ্ট্র।এমনি একটা কাজ হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর।যেটা আপনি যেকোনো স্থানে, নিজের অবসর সময়ে অথবা যেকোনো টাইম ইন্টারনেট দ্বারা করতে পারবেন।কিঞ্চিৎ ধারণা হয়ে গেছে এখন নিশ্চয়।এই যুগের যুবকদের মাঝে বেশ ভালো সাড়া পেয়েছে Digital Marketing।

যার ধৈর্য্য রয়েছে সে এই কাজে নিশ্চয় সাফল্য পাবেন।অতীত কাল থেকে আমরা দোকান বা মুদির দোকান অথবা ব্যবসার সাথে পরিচিত।একটা পণ্য কিন্তু কেবল একটা কোম্পানি কিংবা প্রতিষ্ঠান উৎপাদন করে না।সেই পণ্যটা একাধিক প্রতিষ্ঠান তৈরি করে থাকে।তাদের জিনিসের মান, গুণগত দিক বা কোয়ালিটি ভিন্ন ভিন্ন।কেউ ভালো ও আকর্ষণীয় করে তৈরি করলো আবার কেউ একটু, সামান্য নিম্নমানের উৎপন্ন করলো।এখন আপনি ক্রেতা হিসেবে ভালো পণ্যটাই অবশ্য বেছে নিবেন।কারণ কেউ টাকা দিয়ে নিম্ন জিনিস ক্রয় করতে চাইবে না।

ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করে?

এবার কথা হচ্ছে আপনার পণ্যটির মান অন্যদের তুলনা বেশ ভালো সেটা গ্রাহকদের জানাবেন কিভাবে? কিভাবে সঠিক কাস্টমার পাবেন? সকলের বাড়িতে আগে হকাররা আলতা, পাউডার, সাবান, চুড়ি, কাপড় এগুলো বিক্রি করার জন্য নিতো।যাতে করে তাদের অনেক সময় অপচয় হতো এবং কষ্ট হতো।আমাদের দেশে এখনো গ্রামাঞ্চলে মাঝে মাঝে এরকম হকার দেখা যায়।এখন আপনার পণ্যটি এভাবে সেল করা বা প্রচার করা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।তাই ডিজিটাল যুগ সহায়তা করবে আপনাকে অনলাইন মার্কেট প্লেসগুলো।বিস্তারিত বুঝিয়ে দিচ্ছি, শুরুতে বলে নিবো আর্টিকেলে কি কি বিষয় রয়েছেঃ

১. ডিজিটাল মার্কেটিং করার কৌশল বর্ণনা?

২. ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোর্স কিভাবে করবেন ও কম সময়ের মধ্যে পারদর্শী হবেন,

৩. এর সুবিধা ও অসুবিধা বা কেমন? ক্যারিয়ার গঠনে কতটুকু সহায়তা করবে?

৪. কেমন কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে মার্কেটিং করবার জন্য?

৫. সহজে এই প্লাটফর্মে সফল অর্জন ও কোথায় শেখা উচিত ডিজিটাল মার্কেটিং? মার্কেটিং করে কত টাকা আয় করা যাবে?

আপনি নতুন একটি টি-শার্ট তৈরির গার্মেন্টস অথবা কোম্পানি খুলেছেন।এখন নিয়মিত শার্ট তৈরি করছেন, কিন্তু যথেষ্ট ক্রেতা পাচ্ছেন না।যার ফলে আপনার গার্মেন্টস হতে লাভজনক আয় হচ্ছে।যেহেতু টি শার্ট এর কারখানা আরো অনেক আছে, তাই আপনার কোম্পানির পোশাকের মান ভালো সেটা তারা জানতে পারছে না।এই জন্য গ্রাহকদের কাছে বা যাদের কাছে এটার চাহিদা বেশি, তাদের জানাতে হবে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে।পোশাকের গুণগত মান, কাপড়ের উচ্চমান এগুলো গ্রাহকদের কাছে প্রচার করতে হবে।তবেই তারা আপনার কোম্পানির পোশাক কিনতে চাইবে।

আপনি সোশ্যাল মিডিয়াকেও বেছে নিতে পারেন বিজ্ঞাপন দেবার ক্ষেত্রে।বিস্তারিত আরো আলোচনা করবো এটা নিয়।আশা করছি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।এবার পোশাকটি ছোটদের জন্য নাকি মেয়েদের জন্য সেটা বয়স অনুসারে কাস্টমারদের কাছে প্রচার করবেন।তাহলে নিশ্চয় অর্থনীতির মন্দার হাত থেকে বাঁচতে পারবেন।বর্তমানে রীতিমত অনলাইন মাধ্যম বাজার হিসেবে কাজ করছে।এখানে আপনার প্রয়োজন অনুপাতে পণ্য দেখতে পারেন অথবা ক্রয়, বিক্রয় করতে পারছেন।তবে এর জন্য লোকজনের প্রয়োজন, সুবিধা হচ্ছে এসকল লোকজন আপনি অনলাইনে পাবেন।বিষয়টা মজার মতো আপনি মোবাইলফোনের মাধ্যমেই সব করে ফেলতে পারছেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করা যায়, বিস্তারিত জেনে নিন

ডিজিটাল মার্কেটিং কি কি মাধ্যম ব্যবহার করে করা যাবে, চলুন জেনে নিন।

1. ভিডিও এর মাধ্যমেঃ আপনার গার্মেন্টসের পোশাকের ভালো দিক তুলে ধরতে পারেন ভিডিও তৈরি করে।যা ফেসবুক কিংবা ইউটিউবে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রচার করতে পারবেন।এক্ষেত্রে কত জন লোক দেখতে পারবে, কোন বয়সের মানুষ অথবা কতদিন বিজ্ঞাপনটি থাকবে তা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।পোশাকটি নিয়ে সাধারণ গ্রাহকের মনে জাগা প্রশ্নটি লাইব চ্যাট সিস্টেম অথবা সরাসরি স্ট্রিমিং এর মাধ্যমে উত্তর দিতে পারবেন।এতে করে পণ্যটির সঠিক প্রচার ঘটবে এবং মানুষ তা জানতে পারবে।তাই ভিডিং মার্কেটিং এক্ষেত্রে গুরুত্ব রাখতে পারে।

2. সঠিক এসইও এর মাধ্যমেঃ গুগল, বিং, ইয়াহু প্রভৃতি সার্চ ইঞ্জিনে আমরা নিয়মিত সার্চ করে থাকে যেকোনো বিষয়ে।আমাদের অজানা তথ্য সহজলভ্য করার জন্য উৎপত্তি গুগলের মতো বড় বড় সার্চ বক্সের।এখানে একটা শব্দ কিংবা তথ্য খুঁজতে গেলে হাজার হাজার সাইট চলে আসবে আমাদের চোখের সামনে।এগুলোর মধ্যে যে সাইটটি সঠিক ও কাংঙ্খিত তথ্যটা দিতে পারবে সে থাকবে সবার উপরে।বিষয়টি কি ওয়ার্ডের মাধ্যমে অপ্টিমাইজেসন করে থাকে।তবে আপনার সুবিধা হচ্ছে ভালোভাবে এসইও করতে পারলে পণ্যটি সরাসরি যারা কাস্টমার বা ক্রেতা তাদের কাছে চলে যাবে।তাই প্রকৃত গ্রাহকরা দ্রুত সময়ের মধ্যে খুঁজে পাবে এবং আপনি অর্ডার পেতে পারেন সহজেই।উদাহরণঃ গুগলে লেখলেন, “কালো রঙের ভালো টি-শার্ট” এবার রেজাল্ট হিসেবে শো করলো দারাজ. অ্যামাজনের মতো বড় বড় ই কমার্স সাইট আপনি তাদের সাইট ভিজিট করলেন কিন্তু কোনো শার্ট পছন্দ হলো না।এজন্য তার নিচে যেগুলো রয়েছে সেগুলো দেখলেন এবং পছন্দ করলেন।এক্ষেত্রে আপনার সাইটটা ভালো মতো অপ্টিমাইজেস করতে হবে।তাহলে গুগলের প্রথম পেইজ আসার সম্ভাবনা থাকবে।এতে করে পণ্যটি বিক্রি হওয়ার আশংকা থাকবে।

3. সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ারঃ ফেসবুক, টুইটার, ইন্সট্রাগ্রাম, টেলিগ্রাম গ্রুপ, ইমোর মতো মাধ্যমগুলোতে প্রচার করতে পারেন।আমরা ফোনের মধ্যে কম বেশি সময় ফেসবুকে কাঁটায়।আর বিজ্ঞাপন দেওয়ার ক্ষেত্রে এজন্য এটা গুরুত্বপূর্ণ একটা মার্কেট।অসুবিধা এখানে সঠিক কাস্টমারের কাছে প্রচার করা একটু সময়ের ব্যাপার।গ্রুপের মাধ্যমে নির্দিষ্ট গ্রাহকদের একটু তাড়াতাড়ি পেতে পারেন।এক্ষেত্রে মডারেটর নিয়োগ এডমিন নির্বাচন সঠিক থাকতে হবে।তবে পেইজ বুস্ট করে আরো বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।

10 Ways to Earn Money by smartphone 2023

4. ইমেইল পাঠানোর মাধ্যমেঃ কিছু কোম্পানি রয়েছে যাদের কাছে অনেক লোকের ইমেইল থাকে।আপনি চাইলে তাদের মাধ্যমে গ্রাহকদের দূর গোরাই পাঠাতে পারেন পণ্যের বিবরণ।এটা হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং, এর ফলে কাস্টমাররা আপনারা পণ্য বা পোশাকটা সম্পর্কে আরো জানতে পারবেন।আবার কোনো ধরনের প্রশ্ন থাকলে ফিরতে মেসেজ অথবা রিপ্লে দিয়ে আপনাকে অবগত করতে পারে।এক্ষেত্রে ক্রেতা ও বিক্রেতার মাঝে সম্পর্কে স্থাপন আরো দৃঢ় হতে পারবে।অর্থাৎ এটা একটু বেশি ভূমিক রাখতে পারবে।

5. কন্টেন্ট ও অ্যাফিলিয়েট মার্কেট প্লেসঃ ধরেন, আপনার একটা ওয়েবসাইট রয়েছে, যেখানে নিয়মিত প্রচুর ট্রাফিক আসে।এখন চাইলে আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপনটা সেখানেই দিতে পারবেন।এক্ষেত্রে বাড়তি খরচের হাত থেকে কিছুটা রেহায় পাবেন।তবে কন্টেন্ট ইউনিক ও এসইও ফ্রেন্ডলি থাকতে হবে।আর ট্রাফিক আনতে হবে সঠিকভাবে, তবেই আপনার বিজ্ঞাপন লোকজনের কাছে প্রচারিত হবে। অ্যাফিলিয়েটের জন্য অ্যামাজনের নাম বর্তমানে সবার থেকে এগিয়ে রয়েছে।আপনার কোনো নির্দিষ্ট কোম্পানি নেই, এক্ষেত্রে অন্যের পণ্যের মার্কেটিং এটার মাধ্যমে করতে পারবেন এবং নির্দিষ্ট টাকা আয় করতে পারবেন।আবার নিজের কোম্পানির পণ্যের মার্কেটিং চাইলেই করাতে পারেন এর মাধ্যমে।দুটি বিষয় সম্পূর্ণ আলাদা, বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়।

6. বিজ্ঞাপন দেওয়াঃ ফেসবুকের ভিডিং কিংবা ইউটিউবে এডস দেওয়া।আমরা প্রায় অনলাইনে ভিডিও দেখার সময় শুরুতে অথবা লং ভিডিং এর ক্ষেত্রে কয়েক সেকেন্ডের এডস দেখতে পাই এগুলো হচ্ছে ন্যাটিভ বিজ্ঞাপন।আপনিও এর মাধ্যমে পোশাকের প্রচার করতে পারেন গ্রাহক এর নিকট।এক্ষেত্রে টাকার বিনিময় ঘটিয়ে অনলাইনে বিজ্ঞাপন শো করাতে পারবেন অতি সহজে অনেক জনের কাছে।

মার্কেটিং এর কৌশল কেমন?

পণ্যের ব্রান্ডিং করে তুলা, মূলবান করা, সাইটের মাধ্যমে ব্লগ পোস্ট আকারে কন্টেন্ট, ভিডিও করে কন্টেন্ট তৈরি, ইনফোগ্রাফিক্স প্রভৃতি কৌশলে ডিজিটাল মার্কেটকে আরো আকর্ষণীয় এবং উন্নত করে তৈরি করা যাবে।এছাড়া অনলাইনে সঠিক কভারেজ সৃষ্টি করে আরো ব্রান্ডএভল করতে পারেন

মার্কেটিং কোর্স করবে যেভাবেঃ ভালো আইটি প্রশিক্ষণ কোম্পানি কিংবা বিদেশী আইটি প্রতিষ্ঠান থেকে শিখতে পারেন।এজন্য যে বিষয়গুলোতে মনযোগী হতে হবে এবং ভালো করে শিখলে দ্রুত সফল হবেন একনজরে দেখে নিনঃ

এস.এম.এম, সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেসন, ইনবন্ড এবং ইমেইল মার্কেটিং করা, সিডিএম.এম কিভাব করে তা জানা, ওয়েব এনালাইসিস শিখা।

উপরোক্ত বিষয়গুলোর জন্য নির্দিষ্ট কোর্সে ভর্তি হবেন এবং কয়েক মাস কোর্স করে রেগুলার প্রেকটিস এর মাধ্যমে কিছু দিন পর থেকে সহজেই প্রেফেশনালদের মতো কাজ করতে পারবেন।সময়ের কাজ সময় থাকতে শেষ করে ফেলবেন।এটা অনেকটা ই-মার্কেটিং এর মধ্যে পড়ে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব কি?

ই-কমার্স সাইটের মাধ্যমে বর্তমানে অনলাইনে ঘরে বসে সবাই পণ্য পছন্দ করে সেটা অর্ডার দিচ্ছে।আগের মতো দোকানে গিয়ে দরদাম করে কম লোকেই পণ্য কিনছে।নিত্যদিনের প্রয়োজনে লাগে এমন বাজার সদাই থেকে শুরু করে সবকিছু আজ হাতের মধ্যে।যার ফলে আর কষ্ট করে হেটে স্থানীয় মার্কেটে যেতে হয়না।উল্টো বাড়িতেই তার থেকে বড় মার্কেট তৈরি থাকে।যতই দিন যাচ্ছে মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং তার সঙ্গে ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনলাইন জগতে চলেছে আরো লোকজন।এতে বেশি করে সমাগম ঘটছে মানুষের অনলাইনেই।তাই কোম্পানিগুলো তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন দিচ্ছে এখানে আর বিক্রি করতে পারছে, অতিসহজেই।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে ক্যারিয়ারে সফল হবেন কেমন করে?

নিজের যোগ্যতার সঠিক চর্চা করার স্থান হিসেবে বেছে নিতে পারেন মার্কেটিং প্লাটফর্মকে।এখানে অলস হয়ে বসে থাকলে কোনো দিন সাফল্য আপনার হাতে ধরা দিবে না।এজন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে ধৈর্য্য নিয়ে, তাহলে আপনাআপনি কখন আপনি সফলতা অর্জন করে ফেলেছেন।মানুষ সবসময় চাই একটা ভালো পণ্য কিনতে ও বিশ্বস্ত মাধ্যম থেকে ক্রয় করতে।সচরাচর আমরা বাজার গিয়ে সতেজ ও ফ্রেস শাকসবজি কিনে থাকি।এমনি তারা ডিজিটাল প্রডাক্ট কেনার সময় ভালো জিনিসটাই কিনতে চাই।কারণ কেউ জেনে বুঝে প্রতারিত হতে চান না।তাই আপনাকে অবশ্যই ভালো ও বিশ্বাস দিবে এমন প্রডাক্ট কাস্টমারদের নিকট পৌঁছাতে হবে।বিটুবি কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে আপনাকে লিড জেনারেসন তৈরি করা প্রয়োজন।এখানে গ্রাহক এর সঙ্গে লাইভ চ্যাট এর ব্যবস্থা করা উচিত।তাদের সক্ষমভাবে বুঝাতে হবে আপনার পোশাক, খাদ্য কিংবা যেকোনো পণ্য হোক তা অন্যদের তুলনায় ভালো।নাহলে সঠিক গ্রাহক পাওয়া এই প্লেসে কাস্টদায়ক হতে পারে।অন্যদি বিটুসি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এরকম লিড জেনারেসন করে সরাসরি পণ্যের মান বিবরণের প্রয়োজনীয়তা নেই বলেই চলে।

কেমন কন্টেন্ট তৈরি করবেনঃ-

সাইটে যথেষ্ট ইনফরমেশন নিয়ে আপনার পোস্ট আপলোড করবেন।ইউজার বিরক্ত হবে এমন পোস্ট ও কম তথ্যের আর্টিকেল পাবলিশ করা থেকে বিরত থাকবেন।চেষ্টা করবেন হেডিং ব্যবহার করা এবং কনটেন্টকে আরো আকর্ষণীয় করার।ক্রেতা যা আপনার ওয়েবসাইট সময় ব্যয় করতে পছন্দ করে।ছোট ও অল্প সময় ভিডিও চাইলে রাখতে পারে পণ্যের বিবরণ নিয়ে।তবে স্বল্প সময়ে ভিডিওটা শেষ করার চেষ্টা করবেন।যাতে তারা বিরক্ত না হন, ক্রেতারা সহজেই কেনাকাটা করতে পারবে এমন লেআউট তৈরি করবেন।সবসময় আর্টিকেলটা পণ্যের উপরে ফোকাশ দিবেন।আর মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করবেন না।এতে গ্রাহকদের প্রতারিত হবার সম্ভাবনা থাকবে।চাইল ইবুকের মতো ফিচার এড করতে পারবেন নিজস্ব সাইটে।যোগ করে দিবেন সেখানে পণ্য সম্পর্কে ছোটখাট জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তরগুলো।

লাভজনক কিছু ব্যবসা সম্পর্কে জেনে নিন

আজ তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করা শেষ দেওয়া হলো।আগামীতে আরো ভালো একটা পোস্ট আপনাদের উপহার দেওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে বিদায়।