অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সহজ উপায় জেনে নিন

অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সহজ উপায়ঃ-

অনলাইনে আয় করার বেশ কিছু মাধ্যম থাকলেও মানুষ ঠিক মতো খুঁজে পায়না। অনেকেই প্রশ্ন করে কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়, অনলাইন থেকে আয় করার উপায়গুলো কি কি? কিভাবে ইন্টারনেট থেকে উপার্জন করা যায় ইত্যাদি৷ আসলে সে বুঝতে পারেনা কিভাবে সহজে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। কোন মাধ্যমে টাকা ইনকাম করবে। হয়তো আপনিও অনলাইনে টাকা ইনকাম করার কোন সহজ এবং নির্ভরযোগ্য মাধ্যম খুঁজছেন। যেখান থেকে অনায়াসে টাকা উপার্জন করা যায়। অনলাইন থেকে টাকা আয় করার উপায় নিচে বর্ণনা করা হলোঃ

আজকের আমাদের এই লেখাগুলো আপনার কনফিউশন দূর করে দেবে ইনশাআল্লাহ্। এখন বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে চারিদিক ভরে উঠছে এবং ইউটিউব এ ঢুকলেই অনেক লেকচার আর ফেসবুকে চলছে বিভিন্ন জব পোস্ট অফার। এসব দেখে দেখে এক রকম বিরক্তি চলে আসে। অনেকেই বিভিন্ন চটকদার এবং লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে ইনভেস্ট করে পরে দেখে সেই কোম্পানী আর নাই। তাই আজ আমি আপনাদের সাথে শতভাগ নিরাপদ এবং সহজ কিছু ইনকামের মাধ্যম নিয়ে আলোচনা করবো। আশা করি পুরো আর্টিকেলটি আপনারা মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিবেন।

অনলাইন থেকে আয় করতে কি লাগে?

অনলাইন থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনার প্রয়োজন কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ এবং নেট কানেকশন। কিছু কিছু কাজ স্মার্টফোন দিয়ে করা যায়। এই কাজগুলো করার জন্য থাকতে হবে ধৈর্য এবং কঠোর পরিশ্রম। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন পজিটিভ থিংকিং। সবচেয়ে বড় কথা হলো ইনকাম সবাই করতে পারেনা। মনের ভেতর সৎ সাহস থাকতে হবে। সাকসেস হওয়ার জন্য যেকোনো একটি মাধ্যম দিয়ে কাজ শুরু করবেন। তবে অবশ্যই যে কাজটি শুরু করবেন তা শেষ করেই ছাড়বেন। কোন কিছুরই আংশিক কোন কাজে লাগে না। যেমন আপনি যদি ফুটবলার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ফুটবলে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি মাঝারি পর্যায়ের কোন ফুটবলার হন তাহলে জীবনে কিছু করতে পারবেন না। ঠিক তেমনি আপনি যদি শিক্ষক হন তাহলেও আপনাকে ঠিক সব জায়গায় পরিচিত হতে হবে এবং শিক্ষকের সব গুণ অর্জন করতে হবে তবেই আপনি শিক্ষক হিসেবে ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন। অল্প অল্প কোন কিছু দিয়েই আপনি সাকসেস হতে পারবেন না।

অনলাইন থেকে সহজে ইনকাম এর মাধ্যমগুলো হচ্ছে-

ব্লগার হতেঃ-

ব্লগার থেকে টাকা ইনকাম করা খুব সহজ আবার খুব কঠিন। কারণ আপনার যদি লেখালেখির অভ্যাস থাকে তাহলে এটা থেকে আপনি সহজেই একটা প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন। তবে এজন্য আপনাকে প্রতিদিন যথেষ্ট সময় দিতে হবে। আপনার অনেক ধৈর্য এবং সময়ের দরকার হবে। এই কাজের জন্য একটি ওয়েবসাইট কিনতে হবে অথবা একটি ব্লগার থেকে ফ্রী সাইট তৈরি করতে হবে।  যখন আপনার একটি ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে যাবে তখন আপনি লেখালেখি শুরু করবেন এবং তারপর এসইও করবেন। শুধু মাত্র ব্লগার থেকে বেশ কয়েকটি উপায়ে ইনকাম করা যায়। যেমন আপনার ওয়েবসাইটে গুগল অ্যাডসেন্স এর বিজ্ঞাপন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনার সাইট ভালো হয় এবং প্রতিমাসে ৫-৭ হাজার ইউনিক ভিজিটর আসে তাহলে আপনি মাসে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

গুগল অ্যাডসেন্স থেকে ইনকামের পরিমাণ নির্ভর করে ভিজিটরের লোকেশনের উপর। আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমন আপনার যদি টেকনোলজি সাইট হয় তাহলে সেখানে কিছু কোম্পানির প্রোডাক্ট এর অ্যাফিলিয়েট লিংক দিয়ে দিবেন, সেখান থেকে কেউ কিনলে আপনি কোম্পানি থেকে কমিশন পাবেন। এটা করে মাসে 20-30 হাজার টাকা অনায়াসে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও স্পন্সর করেও ইনকাম করা যায়। সাইটের জনপ্রিয়তা অর্জন করলে আপনার সাইটে মানুষ তাদের বিজ্ঞাপন দিতে আসবে। আপনি আপনার সাইটে তাদের বিজ্ঞাপন দিয়েও বেশ ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগার থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় এই বিষয়ে আমার একটি পূর্ণাঙ্গ আর্টিকেল আছে। এই লিঙ্ক থেকে বিস্তারিত পড়ুন।

ইউটিউবিং করুন

বর্তমানে বিশ্বের অনলাইন থেকে টাকা ইনকামের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম ইউটিউব। শুধু মাত্র ভিডিও পোস্ট করে টাকা ইনকাম করা যায়। তবে এক্ষেত্রে ইউটিউবের এডসেন্স এর নিয়ম মেনে চলতে হবে। আপনাকে প্রথমে একটি চ্যানেল তৈরি করতে হবে। তারপর আপনি নিজের তৈরি করা ভিডিও আপলোড করবেন। যখন আপনার চ্যানেলে 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম এবং 1000 সাবস্ক্রাইবার পূর্ণ হবে তখন আপনি চ্যানেল মনেটাইজ করার যোগ্যতা অর্জন করবেন। চ্যানেলটি মনিটাইজ করলে আপনার ভিডিও চলাকালীন সময়ে ভিডিওতে এডসেন্স এর বিভিন্ন প্রকার বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে এবং আপনি তার বিনিময়ে রেভিনিউ পাবেন। এটা যেহেতু এডসেন্স থেকে আসে তাই ব্লগের সিস্টেমে টাকা পাবেন। অর্থাৎ ভিউ যত বেশি হবে তত বেশি টাকা পাবেন। এর জন্য আপনি ভালো মানের ভিডিও তৈরি করবেন। বর্তমানে কার্টুন, টেকনোলজি এবং বিভিন্ন শিক্ষামূলক ভিডিও গুলো বেশ জনপ্রিয়। কার্টুন তৈরি করে শুরু করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করুন

আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। অ্যামাজন, আলিবাবা, আলীএক্সপ্রেস, ক্লিকব্যাংক সহ বেশ কিছু কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট করে ইনকাম করতে পারবেন। এসব কোম্পানীতে লক্ষ লক্ষ পণ্য রয়েছে। আপনি তাদের কোন পণ্যের বিবরণী দিয়ে আপনার ওয়েবসাইট পোস্ট করবেন। সেখানে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক সেট করে দিবেন। কোন ভিজিটর সেখান থেকে পণ্য কিনলে আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন পাবেন। আপনার ওয়েবসাইট না থাকলে ল্যান্ডিং পেজ বানিয়ে অথবা ফেসবুকের মত সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কেউ যদি সেই সেই লিঙ্ক থেকে ক্লিক করে পণ্য ক্রয় করে তাহলে আপনি কমিশন পাবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে আয় করা যায় এই বিষয়ে আমার একটি পূর্ণাঙ্গ আর্টিকেল পাবলিশ করা আছে। এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত দেখুন।

ছবি বিক্রি করে ইনকাম করা যায়

ছবি বিক্রি করে আপনি সহজেই অনলাইন থেকে টাকা  উপার্জন করতে পারবেন। অনলাইনে ছবি বিক্রি করে টাকা ইনকাম এখন অনেক সহজ। এর জন্য আপনার নিজস্ব মোবাইল বা ক্যামেরা দিয়ে ছবি উঠানো হতে হবে। ভালো মানের ছবি হতে হবে এবং ইউনিক হতে হবে। এই ছবিগুলো শাটারস্টক, আইস্টক, অ্যালামিঅ্যাডোবিস্টক সহ অন্যান্য স্টোরে আপনার ছবি গুলো বিক্রি করতে পারবেন। কেউ যখন সেই ছবিগুলো কিনবে তখন আপনি প্রতিটি ছবির বিনিময় ২৫ সেন্ট থেকে ৩০ ডলার পর্যন্ত কমিশন পাবেন। যত বেশি বিক্রি হবে আপনি যত বেশি কমিশন পাবেন। এখানে ইনকামের কোন ধরাবাধা নিয়ম নাই। আপনি ইচ্ছেমতো ছবি আপলোড করতে পারবেন।

এসইও শিখুন ও কাজ করুনঃ

বর্তমানে এসইও-র বেশ চাহিদা রয়েছে। এসইও করে মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। অনেকের ওয়েবসাইট আছে কিন্তু এসইও করার সময় নাই অথবা তারা এসইও করতে পারেনা। সেই ক্ষেত্রে তারা এক্সপার্টদেরকে দিয়ে কাজটি করিয়ে নেয়। এক্ষেত্রে আপনাকে অভিজ্ঞ হতে হবে। ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে কাজ শিখলে ২-৩ মাসে কাজ শেখা সম্ভব। তারপর বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন।

ওয়েব ডিজাইন করুনঃ

ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট শিখে আপনি মাসে ৪০-৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে এর চাহিদা সারাবিশ্বেই আছে। মোটামুটি ভালো কাজ জানতে হলেও আপনাকে এক থেকে দুই বছর সময় দিতে হবে। এতো সময় লাগার কারণে অনেকেই মাঝপথে হাল ছেড়ে দেয়। সাকসেস হতে হলে হাল ছাড়া যাবেনা কারণ বিশ্বে বর্তমানে এর চাহিদা তুঙ্গে। অ্যান্ড্রয়েড ডেভলপমেন্ট ও শিখতে পারেন বর্তমানে এর চাহিদাও যথেষ্ট রয়েছে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন করার উপায়

গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে। ব্যানার, পোস্টার, লোগো-র চাহিদা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিত্য-নতুন কাজের জন্য এর চাহিদা বেড়েই চলছে। বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখায়। আপনি ফটোশপ, লোগো ডিজাইন বা যেকোনো একটা কাজ শিখে মার্কেটপ্লেস এবং এর বাহিরেও কাজ করতে পারেন। বর্তমানে শুধু লোগো ডিজাইন করেই অনেক মানুষ যথেষ্ট ইনকাম করতেছে। কারণ তারা সেই কাজে পারদর্শী। আপনি যদি এই কাজে আগ্রহী হন তবে এখনই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। শুধু মাত্র একটা লোগো তৈরি করে ৫, ১০ এমনকি ২০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।

ডাটা এন্ট্রির কাজ করা যায়

ডাটা এন্ট্রি হয়তো পৃথিবীর সবচেয়ে সহজ কাজ। এটি সবচেয়ে সহজ এবং কম সময়ে শেখা যায়। ডাটা এন্ট্রির চাহিদা কিন্তু বাড়ছেই। কারণ মানুষ এখন দিন দিন অলস হচ্ছে। কম্পিউটার কম্পোজ, লীড জেনারেশন, ট্রানসলেশন, কনভার্ট, এক্সেল, পিডিএফ ফর্ম সহ বেশকিছু কাজই এখন চাহিদা সম্পন্ন। এই ছোট ছোট কাজগুলো করে মাসে ২০-২৫ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়।

ফেসবুক হতে আর্ন করুন

বর্তমানে ফেসবুক থেকেও মাসে ভালো ইনকাম করা যায়। অন্যান্য কোম্পানীর মতো ফেসবুকও এখন টাকা দেয়। আগে শুধুমাত্র ইউটিউবের ভিডিওর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা গেলেও বর্তমানে ফেসবুকেও বেশ ভালো ইনকাম করা যায়। এর জন্য আপনার পেজটিকে অবশ্যই জনপ্রিয় হতে হবে। কোন ইউনিক ভিডিও পোস্ট করেই টাকা ইনকাম করা যায়। তবে ইউটিউব এর চেয়ে ফেসবুকের নিয়মগুলো বেশি ঝামেলাপূর্ণ। এক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম মানতে হয়। আপনার পেজ যদি মনিটাইজেশন এর জন্য যোগ্য হয় তবে আপনি আবেদন করতে পারবেন। আবেদন কনফার্ম হলেই ইনকাম শুরু হয়ে যাবে। আপনি যদি ফেসবুক থেকে টাকা ইনকামের এই লেখাগুলো ভালো ভাবে না বুঝতে পারেন তাহলে এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত পড়ুন।

পিটিসি ওয়েব সাইট থেকে

পিটিসি সাইট নিয়ে অনেকেই কাজ করে। পিটিসি সাইট নিয়ে আমার লেখার কোন ইচ্ছেই ছিলো না। কারণ পিটিসি সাইট থেকে খুব একটা ইনকাম করা যায়না। যদি এইসব সাইটি থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে সর্বনিম্ন পাঁচটি সাইটে কাজ করতে হবে। কারণ একটি সাইট থেকে দিনে ৫০ সেন্টের বেশি ইনকাম হবেনা। যদি এর থেকে বেশি ইনকাম করতে চান তাহলে ইনভেস্ট করতে হবে।

 

পিটিসি থেকে ইনকাম করতে তাদের অ্যাড গুলো দেখতে হবে নিয়মিত। আর্নিং বাড়ানোর জন্য রেফার করতে হবে। আপনি পাঁচটি সাইটে দিনে কমপক্ষে ১ ঘন্টা  সময় দিন তাহলে মাসে ছয় থেকে সাত হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যদি এর থেকে বেশি ইনকাম করতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। তবে আমি টাকা ইনভেস্ট এর জন্য কাউকে পরামর্শ দিচ্ছি না। পিটিসি সাইটগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে Paidverts, GPTPlanet, Neobux, Ojooo এগুলো বিশ্বস্ত সাইট এবং আমি নিজেও এই সাইট গুলো থেকে ইনকাম করেছি। এসম্পর্কে আমার অন্য আরেকটি আর্টিকেলে আলোচনা করেছি।

ক্যাপচা পূরণ করে

ক্যাপচা টাইপ করেও টাকা ইনকাম করা যায় তবে খুব সামান্য পরিমাণ। ১০ হাজার ক্যাপচা টাইপ করার জন্য কোম্পানী মাত্র ১০ ডলার দেয়। আপনি প্রতিদিন ২০০০ ক্যাপচা টাইপ করতে পারবেন। এজন্য বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় হচ্ছে 2Captcha এখানে এক ডলার হলেই টাকা উঠানো যায়। তিনটি ক্যাপচা ভুল দিলে একাউন্ট সাময়িক সময়ের জন্য ব্যান করে দেয়। তবে যদি কোন ক্যাপচা বুঝতে সমস্যা হয় তবে সেটি পরিবর্তন করা যায়। এখানে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।

এছাড়াও ইনকামের আরও কিছু মাধ্যম থাকলেও সেগুলো এতটা সহজ না। আপনি যে কাজই করুন না কেন অবশ্যই খুব ভালোভাবে শিখতে হবে। আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন কোনটা শিখলে আপনার ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। প্রতিটি বিষয়ে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি। কারো প্রতারণার শিকার না হয়ে নিজে আগে ভালোভাবে বুঝে তারপর সিদ্ধান্ত নিন আপনি কোনটা শিখবেন। আমাদের আর্টিকেল যদি ভালো লেগে থাকে তবে শেয়ার করবেন যাতে অন্যরাও জানতে পারে। আর কোন কিছু বলার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ধন্যবাদ।